BIRBHUM RANGA MATI

বীরভূম জেলার কোন পুলিশকে শান্তিতে ঘুমোতে দেবো না। বীরভূমের বিজেপি মহিলা মোর্চার সদস্যরা, বিজেপি কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়ার অভিযোগে সোমবার বীরভূমের সিউড়ি থানার সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন। এবং এই বিক্ষোভ কর্মসূচি থেকে পুলিশকে লক্ষ্য করে নানান হুঁশিয়ারি বিজেপি জেলা সভাপতি শ্যামাপদ মন্ডলের। এবং জেলা সভাপতি বললেন আমরাও ঘুমাবো না আপনাদেরও শান্তিতে ঘুমাতে দেবো না। প্রতিদিন জেলায় কোনো না কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি রাখবো আর আপনাদের না খাইয়ে ছুটিয়ে মারবো। ভারতীয় জনতা পার্টির মায়েরা-বোনেরা শান্তিতে ঘুমাতে পারেন না। আপনারা যদি মনে করেন বিজেপির লোককে ঘুমাতে দেবো না, তাহলে আমিও কথা দিলাম আমি রাজনৈতিক আন্দোলনের মাধ্যমে বীরভূম জেলার কোন পুলিশকে শান্তিতে ঘুমোতে দেবো না। আমরা প্রত্যেকদিন জেলার কোথাও না কোথাও বিজেপির কোনো না কোনো কর্মসূচি রাখবো। আর আপনাদেরকে এইভাবে দিন দুপুরে রোদে গরমে খেয়ে নাখেয়ে দাঁড় করিয়ে রাখবো অত‌এব আমরাও ঘুমাবো না আপনাদের কেউ ঘুমাতে দেবো না। আপনারা নিরোপক্ষ ভাবে কাজ করুন সত্য ভাবে কাজ করুন। বীরভূম জেলার রিপোর্ট (সিউড়ি) কণ্ঠ...

মহঃ বাজার বিডিওর কাছে স্মারকলিপি জমা দিলেন সিপিআইএমের কর্মীরা। দীপক কুমার দাস:- বুধবার আট দফা দাবিতে বামেদের পক্ষ থেকে মহঃ বাজার ব্লকের বিডিও কে ডেপুটেশন দেওয়া হয়। আর এই আট দফার দাবি নিয়ে মহঃ বাজার ব্লক বিডিও কে স্মারকলিপি জমা দেন। আট দফা দাবীর মধ্যে মূল দাবী গুলো ছিল, বৃষ্টির জেরে সেকেড্ডা -পুরাতনগ্রামের দ্বারকা নদীর কজওয়ে ভেঙে যাওয়ার কারণ গ্রামের মানুষ জন মহঃ বাজার ব্লক, স্বাস্থ্য কেন্দ্র এবং কোনো রকম কর্ম স্থানে যাতায়াত করতে ভীষণ অসুবিধায় পড়তে হচ্ছে। এছাড়া চিল্লা গ্রামে কুলিয়া নদীর উপর কজওয়ে ভেঙে যাওয়ায় অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা বন্ধ হয়েছে। ঐ কজওয়ে ও সংস্কার করতে হবে। কর্মহীন মানুষের জন্য একশো দিনের কাজ এবং একশো দিনের পরিবর্তে দুইশো দিন কাজ দেওয়া ও ছয়শো টাকা করে পারিশ্রমিক মজুরি দেওয়া। ‌ জেসিবি দিয়ে কাজ না করিয়ে মানুষ যাতে নিজের হাতে কাজ করে তাঁর ব্যবস্থা করা। লকডাউন চলাকালীন প্রত্যেকটি পরিবারকে দশ কেজি করে চাল দেওয়া ও রেশনকার্ড হীন পরিবারকে রেশন কার্ড প্রদান করতে হবে এবং প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় যাদের নাম আছে তাদের অবিলম্বে টাকা দেওয়ার ব...

https://youtu.be/Rb71FOxNXoM বীরভূমের সিউড়ি পুরন্দর পুর কর্মী সভায় অনুব্রত মণ্ডলের সঙ্গে বিতর্কে জড়ালেন বুথ সভাপতি গনেশ রায়। বীরভূমের সিউড়ির পুরন্দরপুরের কর্মী সভায় অনুব্রত মণ্ডলের সঙ্গে বিতর্কে জড়ালেন সিউড়ি ২ নম্বর ব্লকের অন্তর্গত মাজিগ্রামের বুথ সভাপতি গণেশ রায়। রাস্তা সারাইয়ের দাবি ঘিরে বীরভূম জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের সাথে ওই বুথ সভাপতি গনেশ রায়ের বিতর্কিত সৃষ্টি হয়। আর এইসব প্রশ্নোত্তর পরেই অনুব্রত মণ্ডলের মেজাজ হারিয়ে ওই বুথ সভাপতি গণেশ রায়কে সভাপতির পদ থেকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্তের নেন। আর এই বহিষ্কারের সিদ্ধান্তর জেরে বুথ সভাপতির অনুগামী তৃণমূল কর্মীদের বিশৃঙ্খলা শুরু হয়। বীরভূম জেলার রিপোর্ট (সিউড়ি পুরন্দর পুর) কণ্ঠে-শুভজিৎ রুজ।

"কাঠুরে গাছ কাটতেই জানে,সে গাছ পায় না। মালী গাছকে রাখতে জানে, সে পায় ফুল, সে পায় ফল" আজ যেন কবিগুরুর এই বাণী কে সত‍্য করে, সত‍্যিকারের মালী হওয়ার স্বপ্নে মশগুল মহঃবাজার থানার ডেউচা পঞ্চায়েতের রূপগঞ্জ গ্রামের মিলন সমিতির উদ্যোগে রাস্তা সংস্কার ও বৃক্ষরোপণ। মল্লারপুর নইসুভার কর্ণধার মাননীয় সাধন সিনহা মহাশয় এবং ওনার সহযোগী শাওড়াকুড়ি SBI-CSP Ko-সুশান্ত দাস মহাশয়ের নেতৃত্বে।   রূপগঞ্জ গ্রামের মহিলারা   রূপগঞ্জ গ্রামের উদ্যোক্তা।   SBI-CSP Ko-সুশান্ত দাস মহাশয়। SBI-CSP Ko-সুশান্ত দাস মহাশয়। ২৯শে আগস্ট রূপগঞ্জের দাসপাড়ার কয়েকটি ঘর এবং তাদের আদরের রূপগঞ্জ মিলন সমিতি ও দীর্ঘ দিন ধরে সরকারীভাবে অবহেলিত এই পাড়ার রাস্তা, নালা, পুকুর এবং ক্লাব সংস্কারের দ্বায়িত্ব দাসপাড়ার যুবদলের লোকজনেরাই তুলে নিয়েছেন।    রূপগঞ্জ গ্রামের লোকজন।    রূপগঞ্জ গ্রামের উদ্যোক্তা।   রূপগঞ্জ গ্রামের মহিলারা   রূপগঞ্জ গ্রামের মহিলারা    রূপগঞ্জ গ্রামের লোকজন।    রূপগঞ্জ গ্রামের লোকজন।    ন...