বীরভূম জেলার কংকালী তলার তোলা ছবি।

উইকিপিডিয়া:- চিত্র সনাতন ধর্মে শ্রাবণ মাস বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ, তাই শ্রবাণ মাসকে দেবাদিদেব মহাদেবের মাস বলে জানা যায়। পুরাণ মতে দেব ও অসুর গন দ্বারা শ্রাবণ মাসেই ক্ষীরসাগরে মন্থন ঘটেছিল। চৌদ্দ প্রকার রত্ন উত্থিত হয়। তার মধ্যে ছিল বাসুকী নাগের মারন বিষোদ্গার। সমুদ্র মন্থনের ফলে মথিত সমুদ্র তথা ক্ষীরসাগর থেকে একাধিক দ্রব্যাদি উত্থিত হয়েছিলো তাদের মধ্যে একটি ছিলো মারণ বিষ, যা হলাহল বা কালকূট নামে পরিচিত৷ শিব মন্দির:- কংকালী তলা আবার অন্যান্য একাধিক সংস্করণে বর্ণিত রয়েছে যে হলাহল সমুদ্রমন্থনে নয় বরং মন্থন রজ্জু হিসাবে ব্যবহৃৎ নাগরাজ বাসুকীনাগই অত্যধিক ঘুর্ণন ও দেবাসুরে অবিরত টানাটানির কারণে ঐ বিষোদ্গার করে৷ ফলে দেবতা এবং অসুররা বেশ আতঙ্কিত হয়েছিলেন কারণ অমৃত প্রাপ্তির পূর্বেই এরকম মারণ বিষ সমস্ত সৃৃষ্টিকে বিনাশ করার ক্ষমতা রাখে৷ দেবগণ তখন ভগবান শিবের দ্বারস্থ হন এবং আত্মরক্ষার নিবেদন জানান৷ শিব মন্দির:- কংকালী তলা শিব তখন ত্রিভূবন রক্ষার্থে ঐ বিষ পান করেন আর কণ্ঠ নীল হয়ে ওঠে এবং এজন্য তিনি "নীলকণ্ঠ"। সেই সময় দেবী পার্বতী তাঁর স্তন দুগ্ধ পান করিয়ে দেবাদিদেবের সমস্ত জ্বালা ...