Posts

মা মনসার দেবীর কিছু কথা, মন্ত্র ও ছবি। Maa Manasa HD Photos PNG, JPG, PDF FORMAT.

Image
মা মনসার কিছু কথা ও ছবি! Maa Manasa HD Photos PNG, JPG, PDF FORMAT. দেবী মনসা:- মা মনসা হলেন একজন পৌরাণিক হিন্দু দেবী। ভাগবত পুরাণ সহ আরও অনেক পুরাণে দেবী মনসার উল্লেখ পাওয়া যায়। তিনি সর্পদেবী। প্রধানত বাংলা অঞ্চলে এবং ভারতের বেশিরভাগ অঞ্চলে দেবী মনসার পূজা প্রচলিত আছে। সর্পদংশনের হাত থেকে রক্ষা পেতে, সর্পদংশনের প্রতিকার পেতে, প্রজনন ও ঐশ্বর্যলাভের এমনকি সন্তান প্রাপ্তির উদ্দেশ্যে দেবীর পূজা করা হয়। মনসা ঘট স্থাপন করে পুজো করা হয়। মনসা নাগ-রাজ (সর্পরাজ) বাসুকীর ভগিনী এবং ঋষি জরৎকারুর (জগৎকারু) স্ত্রী। তাঁর অপর নামগুলি হল বিষহরি বা বিষহরা, নিত্যা ও পদ্মাবতী। ওঁ দেবীমম্বামহীনাং শশধরবদনাং চারুকান্তিং বদন্যাম্ ! হংসারূঢ়মুদারামস সুললিতবসনাং সর্বদাং সর্বদৈব !! স্মেরাস্যাং মণ্ডিতাঙ্গীং কনকমণিগণৈর্মুক্ তয়া চ ! প্রবালৈর্বন্দেহ হং সাষ্টনাগামুরুকু চগলাং ভোগিনীং কামরূপাম্ !! *******************★******************* <<<এর অর্থ>>> সর্প দিগের মাতা, চন্দ্র বদনা, সুন্দর কান্তি বিশিষ্টা, বদন্যা, হংস বাহিনী, উদার স্বভাবা, লোহিত বসনা , সর্বদা সর্ব অভিষ্ট প্রদায়িনী, সহাস্য বদনা, কণক মন...

করোনা মোকাবিলায় দু'সপ্তাহের জন্য লকডাউন ঘোষণা রাজ্য সরকারের।

Image
করোনা মোকাবিলায় দু'সপ্তাহের জন্য লকডাউন ঘোষণা রাজ্য সরকারের। যদিও সরকারের ভাষায় 'কড়া বিধিনিষেধ' বলা হচ্ছে। শনিবার নবান্নে মুখ্যসচিব ঘোষণা করলেন, রবিবার সকাল ৬ টা থেকে ৩০ মে পর্যন্ত সকল স্কুল, কলেজ, অঙ্গনওয়াড়ি প্রতিষ্ঠান বন্ধ। সব সরকারি, বেসরকারি অফিস ও প্রতিষ্ঠান (জরুরি পরিষেবা ব্যতীত) বন্ধ থাকবে। বিনোদন ক্ষেত্র বন্ধ, শপিং, রেস্টুরেন্ট, সুইমিং পুল, বিউটি পার্লার বন্ধ। খুচরো দোকান, সবজি-ফল-মুদিখানা-দুধ ও মাংসের দোকান সকাল ৭ টা থেকে ১০ টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। মিষ্টির দোকান সকাল ১০টা থেকে ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। বিধিনিষেধ পরিবহনেও। লোকাল ট্রেন, মেট্রো, বাস, লঞ্চ পরিষেবা বন্ধ। বন্ধ পার্ক, চিড়িয়াখানাও। রাজ্যের অন্দরে খাদ্যসামগ্রীর ট্রাক ছাড়া অন্যান্য ট্রাক চলাচল বন্ধ। রাত ৯টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত বাইরে বেরোনো যাবে না। বিয়েবাড়িতে ৫০ জনের বেশি নয়। ব্যাঙ্ক খোলা সকাল ১০টা থেকে ২টো। চালু থাকবে হোম ডেলিভারি ও ই কমার্স।  মুখ্যসচিবের ঘোষণা:  ১। ১৫ দিনের জন্য সকল স্কুল, কলেজ, পলিটেকনিক, আইটিআই, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। ২। সরকারি ও বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে। কেবলমাত্র জরু...

অজয়ের চরে মিললো বহু প্রাচীন প্রস্তর নির্মিত শিবলিঙ্গ।

Image
অজয়ের চরে মিললো বহু প্রাচীন প্রস্তর নির্মিত শিবলিঙ্গ। বীরভূমের খয়রাশোল থানার পাঁচরা পঞ্চায়েতের চাপলা গ্রামে বৃহস্পতিবার অজয় নদীর বালির নীচ থেকে একের পর এক প্রাচীন প্রস্তর নির্মিত শিবলিঙ্গ পাওয়া যেতে থাকে। শিবলিঙ্গ গুলি বিভিন্ন মাপের। পাথরের শিবলিঙ্গ গুলি পাওয়ার খবর পেতেই আশেপাশের বিভিন্ন গ্রামের বহু মানুষ ভিড় জমান। মোট আটটি শিবলিঙ্গ পাওয়া যায়। অজয়নদীর বালির নীচে এই শিবলিঙ্গ গুলি কোথা থেকে এলো এই নিয়েই আলোচনায় বাসিন্দারা। শিবলিঙ্গ গুলি পাওয়া যেতেই ফুল বেলপাতা দিয়ে পূজোও শুরু করে দেন অত্যুৎশাহীরা। কেউ কেউ প্রণামীও অর্পণ করেন। পরে খয়রাশোল থানার ওসি পুলিশ নিয়ে সেখানে পৌছান ও খয়রাশোল থানায় নিয়ে আসেন শিবলিঙ্গ গুলি।  

ডাম্পার এবং চারচাকা গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষে মৃত্যু হল দুজনের।

Image
ডাম্পার এবং চারচাকা গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষে মৃত্যু হল দুজনের। ডাম্পার এবং চারচাকা গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষে মৃত্যু হল দুজনের।   মর্মান্তিক দুর্ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার দুপুরে বীরভূমের নানুর থানার দাসকল গ্রামে কিন্নাহার- কাটোয়া রাজ্য সড়কে। মৃত যুবকেরা হলেন ছোট গাড়ি চালক সুমন্ত দাস বয়স 38 বছর বাড়ি মহম্মদ বাজার থানা রূপগঞ্জ গ্রামে এবং ওই গাড়ির আরোহী রাজীব কর্মকার বয়স 24 বছর বাড়ি একই থানার ডেউচা গ্রামে। এদিন দুপুরে ডাম্পার এবং চারচাকা গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। ডাম্পার টি কাটোয়া থেকে কিন্নাহার দিকে আসছিল এবং চারচাকা গাড়ি কাটোয়ার উদ্দেশ্যে যাচ্ছিল। ডাম্পার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ছোট গাড়ি কে ধাক্কা মারে এবং দুটি গাড়ি রাস্তার ধারে মাঠে নেমে যায়। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় ওই দুজনের।

ময়ূরাক্ষী নদীতে স্নান করতে নেমে জলে ডুবে মৃত্যু হয় তিন যুবকের।

Image
বীরভূমের মহঃবাজার আঙ্গার গড়িয়া অঞ্চলে তিন যুবক নদীতে স্নান করতে গিয়ে নদীর জলে তলিয়ে মৃত্যু ঘটে। সুত্রে জানাগেছে মৃত দুই জন রহিত শর্মা ও রাহুল শর্মা বাড়ি মল্লার পুর এবং একজন রহোন শর্মার বাড়ি আঙ্গার গড়িয়া। রহিত শর্মা ও রাহুল শর্মা তাদের আত্মীয় বাড়ি এসেছিলেন। তার পর ময়ূরাক্ষী নদীতে স্নান করতে নেমে জলে ডুবে মৃত্যু হয় তিন যুবকের। সোমবার দুপুর বেলায় এই দুর্ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে আসে এলাকায়। ঘটনাস্থলে খবর পেয়ে গ্রামের লোকজন ছুটে আসেন তাদের সাহায্য করতে ও পৌঁছায় মহঃবাজার থানার পুলিশ।  তৎপরতার সাথে ওই তিনজনকে নদী থেকে উদ্ধার করা হলেও বাঁচানো সম্ভব নি। ওই তিন যুবকে প্রথমে মহঃবাজার প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় সেখানেই চিকিৎসকরা তাদের মৃত ঘোষণা করেন। পরে সেখান থেকে নিয়ে আসা হয় সিউড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে। ময়নাতদন্তের পর মৃত দেহ তাদের পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে। বীরভূম জেলার রিপোর্ট আঙ্গার গড়িয়া। কণ্ঠে - সুরজিৎ রুজ।

মহঃবাজার প্যাটেল নগরে মহা চতুর্থীতে সংহতি ক্লাবের নবনির্মিত দূর্গা মন্দি...

Image
মহঃবাজার এলাকার প্যাটেল নগর সংহতি ক্লাবের সদস্যরা গত ৩৫ বছর ধরে একই ভাবে দূর্গা পূজা করে আসছেন। ২০২০র এই নবনির্মিত দূর্গা মন্দির মহা চতুর্থীতে উদ্বোধন করা হল, মানণীয়া সংসদ শতাব্দী রায়ের অনুপ্রেরণা সাড়ে তিন লক্ষ টাকা মুক্তমঞ্চ নির্মাণের জন্য দিয়েছিলেন। এবং প্যাটেল নগর ও গ্রামবাসীদের সহজগীতায় মন্দিরটি নির্মাণ করা হয়েছে। সুদৃশ্য এই মন্দির, বিশিষ্ট এই মন্দির নির্মাণের রঙ বে রঙের টাইলিসের কার্জকারি করা হয়েছে। এই মন্দিরের কাজ শুরু হয়েছিল, গত বছর ২০১৮ সাল থেকে। ক্লাবের সদস্যদের দীর্ঘ দিনের ইচ্ছা ছিল একটি মন্দির তৈরি করার। তাই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল কয়েক বছর আগে থেকেই। দূর্গা পুজোর বাজেট কমিয়ে মন্দির তৈরির প্রাথমিক কাজ শুরু হয়েছিল। সংহতি ক্লাবের অন্যতম শীর্ষ সদস্য ভাবানী প্রসাদ দত্ত বলেন- "আমাদের মন্দির করার চিন্তাভাবনা ছিল দীর্ঘ দিনের। প্রায় ছয় লক্ষ টাকা মন্দির নির্মাণে ব্যয় হয়ে গেছে। এখনো দেড় থেকে দুই লক্ষ টাকার কাজ বাকি আছে। গ্রামবাসী ও প্যাটেল নগরবাসীর অনুদান ও ক্লাব সদস্যদের অবদানে এই মন্দির নির্মিত করা হয়। এবং আজ বহরমপুর নদী থেকে গঙ্গা জল নিয়ে আসা হয়। এবং প্যাটেল ন...

বীরভূম জেলার কোন পুলিশকে শান্তিতে ঘুমোতে দেবো না।

Image
বীরভূম জেলার কোন পুলিশকে শান্তিতে ঘুমোতে দেবো না। বীরভূমের বিজেপি মহিলা মোর্চার সদস্যরা, বিজেপি কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়ার অভিযোগে সোমবার বীরভূমের সিউড়ি থানার সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন। এবং এই বিক্ষোভ কর্মসূচি থেকে পুলিশকে লক্ষ্য করে নানান হুঁশিয়ারি বিজেপি জেলা সভাপতি শ্যামাপদ মন্ডলের। এবং জেলা সভাপতি বললেন আমরাও ঘুমাবো না আপনাদেরও শান্তিতে ঘুমাতে দেবো না। প্রতিদিন জেলায় কোনো না কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি রাখবো আর আপনাদের না খাইয়ে ছুটিয়ে মারবো। ভারতীয় জনতা পার্টির মায়েরা-বোনেরা শান্তিতে ঘুমাতে পারেন না। আপনারা যদি মনে করেন বিজেপির লোককে ঘুমাতে দেবো না, তাহলে আমিও কথা দিলাম আমি রাজনৈতিক আন্দোলনের মাধ্যমে বীরভূম জেলার কোন পুলিশকে শান্তিতে ঘুমোতে দেবো না। আমরা প্রত্যেকদিন জেলার কোথাও না কোথাও বিজেপির কোনো না কোনো কর্মসূচি রাখবো। আর আপনাদেরকে এইভাবে দিন দুপুরে রোদে গরমে খেয়ে নাখেয়ে দাঁড় করিয়ে রাখবো অত‌এব আমরাও ঘুমাবো না আপনাদের কেউ ঘুমাতে দেবো না। আপনারা নিরোপক্ষ ভাবে কাজ করুন সত্য ভাবে কাজ করুন। বীরভূম জেলার রিপোর্ট (সিউড়ি) কণ্ঠ...