Posts

মহাপ্রভু শ্রী শ্রী চৈতন্য দেবের চরণ পাদুকা আনয়নের শোভাযাত্রায় মেতেছেন।

Image
মহাপ্রভু শ্রী শ্রী চৈতন্য দেবের চরণ পাদুকা আনয়নের শোভাযাত্রায় মেতেছেন, বীরভূমের মহঃ বাজার এলাকার খড়িয়া গ্রামের ভক্তরা।

নমিতা নার্শারী॥ ফুল ও ফল গাছের চারা সুলভ মূল্যে পাওয়া যায় এই নার্শারীর...

Image
নমিতা নার্শারী॥ জীবধর পুর, চাকদহ , বীরভূম। নমিতা নার্শারির কর্নধার শ্রী জয়দীপ মজুমদার।  এখানে সমস্ত রকমের ফুল ফল ও বাহারি গাছের চারা এবং সুলভ মূল্যে রঙবেরঙের হেঙ্গিং টব পাওয়া যায়। সরকারি ঠিকাদারের এবং অর্ডার সাপ্লাই করা হয়। যোগাযোগ করার জন্য এই মোবাইল নাম্বারে ফোন করুন- 9434142304, 9434150632, 9474619450 দীপক কুমার দাসের রিপোর্ট সিউড়ি। https://youtu.be/ccmGEnEKPuU

পাথর বালি ব্যবসায়ী টুলু মন্ডল, ইডির হানা তে দেখা মেলেনি তাঁর।

পাথর বালি ব্যবসায়ী টুলু মন্ডল ইডির হানা তে দেখা মেলেনি তাঁর। সিউড়িতে টুলু মন্ডলের সুভাষপল্লী,সাজানো পল্লী,পাইকপাড়ার বাড়িতে ইডির তল্লাশি। পাশাপাশি মহঃ বাজারের ডেউচায় টুলু মন্ডলের পেট্রোল পাম্প,ইরিগেশন মোড়ের অফিসে ইডি হানা। এছাড়া আরো তিন জায়গায় তল্লাশির জন্য ইডি অভিযান চালিয়েছেন। আজ সকাল থেকেই চলল ইডি আধিকারিকদের তল্লাশি। তালা মিস্ত্রি কে নিয়ে আসা হয় এবং তালা ভেঙে এই বাড়িতে ঢুকেছিল ইডি আধিকারিকরা। গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার হয়েছে বলে সূত্রে খবর। এবং আরো আধিকারিকের পর আধিকারিক হাজির হয়েছিলেন কিছুক্ষণ আগে। প্রায় সাড়ে দশ ঘণ্টা ধরে তল্লাশি চলার পর। টুলু মন্ডলের সুভাষপল্লীর বাড়ি থেকে বের হয়েছেন ইডির আধিকারিকরা।

বীরভূম জেলার কংকালী তলার তোলা ছবি।

Image
উইকিপিডিয়া:- চিত্র সনাতন ধর্মে শ্রাবণ মাস বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ, তাই শ্রবাণ মাসকে দেবাদিদেব মহাদেবের মাস বলে জানা যায়।  পুরাণ মতে দেব ও অসুর গন দ্বারা শ্রাবণ মাসেই ক্ষীরসাগরে মন্থন ঘটেছিল। চৌদ্দ প্রকার রত্ন উত্থিত হয়। তার মধ্যে ছিল বাসুকী নাগের মারন বিষোদ্গার। সমুদ্র মন্থনের ফলে মথিত সমুদ্র তথা ক্ষীরসাগর থেকে একাধিক দ্রব্যাদি উত্থিত হয়েছিলো তাদের মধ্যে একটি ছিলো মারণ বিষ, যা হলাহল বা কালকূট নামে পরিচিত৷ শিব মন্দির:- কংকালী তলা আবার অন্যান্য একাধিক সংস্করণে বর্ণিত রয়েছে যে হলাহল সমুদ্রমন্থনে নয় বরং মন্থন রজ্জু হিসাবে ব্যবহৃৎ নাগরাজ বাসুকীনাগই অত্যধিক ঘুর্ণন ও দেবাসুরে অবিরত টানাটানির কারণে ঐ বিষোদ্গার করে৷ ফলে দেবতা এবং অসুররা বেশ আতঙ্কিত হয়েছিলেন কারণ অমৃত প্রাপ্তির পূর্বেই এরকম মারণ বিষ সমস্ত সৃৃষ্টিকে বিনাশ করার ক্ষমতা রাখে৷ দেবগণ তখন ভগবান শিবের দ্বারস্থ হন এবং আত্মরক্ষার নিবেদন জানান৷ শিব মন্দির:- কংকালী তলা শিব তখন ত্রিভূবন রক্ষার্থে ঐ বিষ পান করেন আর কণ্ঠ নীল হয়ে ওঠে এবং এজন্য তিনি "নীলকণ্ঠ"। সেই সময় দেবী পার্বতী তাঁর স্তন দুগ্ধ পান করিয়ে দেবাদিদেবের সমস্ত জ্বালা ...

সম্পূর্ণ বাংলা ও হিন্দি ভাষায় হনুমান চাল্লিশা ! Hanuman chalisa & Hanuman ji (PDF)

Image
সম্পূর্ণ বাংলা ও হিন্দি ভাষায় হনুমান চাল্লিশা !                              জয় জয় হনুমান “হনুমান চালিশা হল রামায়ণের অন্যতম মুখ্য ব্যক্তিত্ব হনুমানের প্রতি নিবেদিত অওধী ভাষায় লিখিত একটি জনপ্রিয় ভক্তিমূলক চালিশা অর্থাৎ চল্লিশটি চৌপাই (শ্লোক) নিয়ে রচিত কবিতা। জনপ্রিয় মত হল এটি রচনা করেছেন রামচরিতমানস রচয়িতা কবি তুলসীদাস, সাম্ভাব্য রচনাকাল ১৫৭৫ খ্রীষ্টাব্দ। চল্লিশটির মধ্যে শেষ চৌপাইটিতে তুলসিদাসের উল্লেখ সেই মতকেই সমর্থন করে। তবে ভিন্ন মতে এটি অনেক পরের রচনা। যদিও অবধী হিন্দির একটি উপভাষা মাত্র, কিন্তু শুধুমাত্র হিন্দিভাষীদের মধ্যেই নয় ভারতের অনেক অঞ্চলের লোকজন যারা হিন্দী বোঝেননা তাদের মধ্যেও প্রেরণাত্মক মন্ত্র বা স্তোত্র ও গান হিসাবে এটি লোকপ্রিয়। দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার অনেক দেশেই রামায়ণের বহু চরিত্র এখোনো জনপ্রিয় এবং তাদের মধ্যেও হনুমান চালিশার ব্যবহারের উদাহরণ আছে।„ «উইকিপিডিয়ায় নেওয়া অল্প কিছু তথ্য।» || শ্রী হানুমান চালিশা || || দোহা || শ্রী গুরু চরণ সরোজ রজ নিজোমন মুকুর সুধারি, বরণৌ রঘুবর বিমলয়শ ...

মাধ্যমিক পরীক্ষা ০৭/মার্চ/২০২২ এ শুরু হচ্ছে।

Image
  মাধ্যমিক পরীক্ষা ০৭/মার্চ/২০২২ এ শুরু হচ্ছে। প্রত্যেকেই পরীক্ষার স্থানে মাস্ক পরে যাওয়ার অনুরোধ করছি, প্রথম দিন পরীক্ষা কেন্দ্রে 10 45 থেকে 11 টার মধ্যেই পৌঁছে যাওয়া দরকার। পরের দিন গুলোতে 11.15 তে পৌঁছালেও হবে, প্রশ্নপত্র তোমরা হতে পাবে 11.45 এ, এবং খাতা পাবে 11.55 মিনিটে, 12 টা থেকে লেখা শুরু করবে। এবং প্রশ্নপত্র পড়ার জন্য 15 মিনিট সময় দেওয়া হবে। এই পরীক্ষা তিন ঘণ্টা ধরে চলবে এই সময়ের মধ্যে মনোযোগ দিয়ে পরীক্ষা দেবে। বীরভূমের সকল ছাত্র-ছাত্রীদের জানাই আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা। প্রথমেই শুরু করি খাবার নিয়ে প্রত্যেক প্রানীর শক্তির ও জীবন চলার জন্য খাবার খাওয়া প্রয়োজন, পুষ্টিকর এবং টাটকা খাবার খাওয়া উচিত। এই পরীক্ষার সময়ে কোনো রকম তেলে ভাজা ও যাতে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে সেই খাবার না খাওয়াই উচিত। অতিরিক্ত চিন্তা বাড়াবে না বিশ্রাম নেবে। স্বাভাবিক নিয়মেই ঘুমাবে, অধিক রাত পর্যন্ত জেগে জেগে না পড়ে একটু ভোরে ঘুম থেকে উঠে পড়াশোনা করে নেবে।  পরীক্ষা কেন্দ্রে কোনো রকম ডিভাইস, মোবাইল, ক্যালকুলেটর কিংবা কোনো ইলেকট্রনিক গ্যাজেট নিয়ে যাবে হবে না। প্রত্যেকে অরিজিনাল অ্যাডমি...