Posts

সম্পূর্ণ বাংলা ও হিন্দি ভাষায় হনুমান চাল্লিশা ! Hanuman chalisa & Hanuman ji (PDF)

Image
সম্পূর্ণ বাংলা ও হিন্দি ভাষায় হনুমান চাল্লিশা !                              জয় জয় হনুমান “হনুমান চালিশা হল রামায়ণের অন্যতম মুখ্য ব্যক্তিত্ব হনুমানের প্রতি নিবেদিত অওধী ভাষায় লিখিত একটি জনপ্রিয় ভক্তিমূলক চালিশা অর্থাৎ চল্লিশটি চৌপাই (শ্লোক) নিয়ে রচিত কবিতা। জনপ্রিয় মত হল এটি রচনা করেছেন রামচরিতমানস রচয়িতা কবি তুলসীদাস, সাম্ভাব্য রচনাকাল ১৫৭৫ খ্রীষ্টাব্দ। চল্লিশটির মধ্যে শেষ চৌপাইটিতে তুলসিদাসের উল্লেখ সেই মতকেই সমর্থন করে। তবে ভিন্ন মতে এটি অনেক পরের রচনা। যদিও অবধী হিন্দির একটি উপভাষা মাত্র, কিন্তু শুধুমাত্র হিন্দিভাষীদের মধ্যেই নয় ভারতের অনেক অঞ্চলের লোকজন যারা হিন্দী বোঝেননা তাদের মধ্যেও প্রেরণাত্মক মন্ত্র বা স্তোত্র ও গান হিসাবে এটি লোকপ্রিয়। দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার অনেক দেশেই রামায়ণের বহু চরিত্র এখোনো জনপ্রিয় এবং তাদের মধ্যেও হনুমান চালিশার ব্যবহারের উদাহরণ আছে।„ «উইকিপিডিয়ায় নেওয়া অল্প কিছু তথ্য।» || শ্রী হানুমান চালিশা || || দোহা || শ্রী গুরু চরণ সরোজ রজ নিজোমন মুকুর সুধারি, বরণৌ রঘুবর বিমলয়শ ...

মাধ্যমিক পরীক্ষা ০৭/মার্চ/২০২২ এ শুরু হচ্ছে।

Image
  মাধ্যমিক পরীক্ষা ০৭/মার্চ/২০২২ এ শুরু হচ্ছে। প্রত্যেকেই পরীক্ষার স্থানে মাস্ক পরে যাওয়ার অনুরোধ করছি, প্রথম দিন পরীক্ষা কেন্দ্রে 10 45 থেকে 11 টার মধ্যেই পৌঁছে যাওয়া দরকার। পরের দিন গুলোতে 11.15 তে পৌঁছালেও হবে, প্রশ্নপত্র তোমরা হতে পাবে 11.45 এ, এবং খাতা পাবে 11.55 মিনিটে, 12 টা থেকে লেখা শুরু করবে। এবং প্রশ্নপত্র পড়ার জন্য 15 মিনিট সময় দেওয়া হবে। এই পরীক্ষা তিন ঘণ্টা ধরে চলবে এই সময়ের মধ্যে মনোযোগ দিয়ে পরীক্ষা দেবে। বীরভূমের সকল ছাত্র-ছাত্রীদের জানাই আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা। প্রথমেই শুরু করি খাবার নিয়ে প্রত্যেক প্রানীর শক্তির ও জীবন চলার জন্য খাবার খাওয়া প্রয়োজন, পুষ্টিকর এবং টাটকা খাবার খাওয়া উচিত। এই পরীক্ষার সময়ে কোনো রকম তেলে ভাজা ও যাতে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে সেই খাবার না খাওয়াই উচিত। অতিরিক্ত চিন্তা বাড়াবে না বিশ্রাম নেবে। স্বাভাবিক নিয়মেই ঘুমাবে, অধিক রাত পর্যন্ত জেগে জেগে না পড়ে একটু ভোরে ঘুম থেকে উঠে পড়াশোনা করে নেবে।  পরীক্ষা কেন্দ্রে কোনো রকম ডিভাইস, মোবাইল, ক্যালকুলেটর কিংবা কোনো ইলেকট্রনিক গ্যাজেট নিয়ে যাবে হবে না। প্রত্যেকে অরিজিনাল অ্যাডমি...

ভাইরাল ১১৭৬ হরে কৃষ্ণ,এই অ্যাঞ্জেল নাম্বারের পিছনে কি কারণ?

Image
ভাইরাল ১১৭৬ হরে কৃষ্ণ,এই অ্যাঞ্জেল নাম্বারের পিছনে কি কারণ?   দীপক কুমার দাস। সিউড়ি:- কয়েকদিন ধরেন ফেসবুকের ওয়ালে লক্ষ্য করা যাচ্ছে একটি শব্দ ১১৭৬হরেকৃষ্ণ।বলা হচ্ছে এই নাম্বার পোষ্ট করলে নাকি মিলবে সুসংবাদ।আর তাতেই নেটিজেনরা গা ভাসাচ্ছেন নাম্বারটির কারণ বুঝে অথবা না বুঝে।দেখা যাক" ১১৭৬হরেকৃষ্ণ কি? হরেকৃষ্ণ মন্ত্র হল ১১৭৬শব্দের একটি মহামন্ত্র যা রঘুনন্দন ভট্টাচার্য রচিত কলিসন্তরণ উপনিষদে বর্ণিত।১৬শো শতাব্দীতে  চৈতন্য মহাপ্রভুর ভক্তি আন্দোলনে এই শব্দটি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। গীতাতে  উল্লেখ আছে হরেকৃষ্ণের আগে ১১৭৬ এর নাম্বারটি উচ্চারণ করলে মনোবাসনা পূর্ণ হয়।১১৭৬এর অ্যাঞ্জেল নাম্বারের মধ্যে আছে ১সংখ্যাটি,যা ভিন্ন কম্পণ তৈরি করে।৭সংখ্যাটি ভিতরের শক্তিকে জাগরিত করে।আর ৬আমাদের কর্তব্য ঞ্জানকে মনে করিয়ে দেয়। কিছুদিন আগে জনৈক এক ব্যাক্তি এই শব্দটি ফেসবুকে পোষ্ট করেন এবং জানান এই শব্দটি ফেসবুকে যত বেশি পোষ্ট করা যাবে তত বেশি সুসংবাদ মিলবে।এরপর থেকেই ভাইরাল হতে থাকে এই শব্দটি।সুখী জীবনের আশায় তাই অনেকেই মেতেছেন এই শব্দের মোহমায়ায়।সুখী জীবন কিংবা সুসংবাদ মিলবে কিনা তা সময়ই ...

রীতি অনুযায়ী বগা পঞ্চমীর পূজা পালিত হল গ্রামে গ্রামে।

Image
রীতি অনুযায়ী বগা পঞ্চমীর পূজা পালিত হল গ্রামে গ্রামে। রীতি অনুযায়ী বগা পঞ্চমীর পূজা পালিত হল গ্রামে গ্রামে। আজ বীরভূমের মহঃ বাজার থানার অন্তর্গত রাজ্যধর পুর গ্রামে আদিবাসী পাড়ায় পালিত হল বগা পঞ্চমীর পূজা। ভাদ্র মাসের শুক্ল পক্ষের শনিবারে এই বগা পঞ্চমী হয়ে থাকে। দেবী মনসা কে মাথায় নিয়ে ঢাক ঢোল সহকারে গ্রাম প্রদক্ষিন করা হয়।

জামাই ষষ্ঠী পার্বণে মেতেছে গ্রাম গঞ্জের মহিলারা।

Image
জামাই ষষ্ঠী পার্বণে মেতেছে গ্রাম গঞ্জের মহিলারা। এই উৎসব প্রাচীন ষষ্ঠী দেবীর ষষ্ঠীপুজো গ্রামাঞ্চলের হিন্দুমাত্রই পালন করে থাকেন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই জ্যৈষ্ঠ মাসে শুক্লপক্ষের ষষ্ঠী তিথিতে এই লৌকিক আচরণবিধি পালিত করা হয়। সেই জন্য এই উৎসবটির নাম "জামাই ষষ্ঠী" রাখা হয়েছে। এই পূজো পিতা মাতার কাছে জামাতা ও সন্তানদের মঙ্গল কামনাই হয়ে ওঠে মুখ্য। ষষ্ঠীদেবীর পূজা সাধারণত বটগাছের তলায়, বাড়ির আঙিনায়, নদী বা পুকুরের ধারে করে হয়ে থাকে। মূলত গৃহস্থ নারীরা তেল-হলুদ-দই, ঘট, বটের ডাল, বাঁশপাতা ইত্যাদি সহযোগে এই পূজার আয়োজন করে থাকে। আবার পূজার সময়, দূর্ব ঘাস জলে ডুবিয়ে শরীরে জড়ানো হয়, তালপাতার বানানো হাত পাখা জলে ডুবিয়ে বাতাস দেওয়া হয় বাড়ির ছেলে বীরভূম জেলার রিপোর্ট মহঃ বাজার। কণ্ঠে:- সুরজিৎ রুজ।

মা মনসার দেবীর কিছু কথা, মন্ত্র ও ছবি। Maa Manasa HD Photos PNG, JPG, PDF FORMAT.

Image
মা মনসার কিছু কথা ও ছবি! Maa Manasa HD Photos PNG, JPG, PDF FORMAT. দেবী মনসা:- মা মনসা হলেন একজন পৌরাণিক হিন্দু দেবী। ভাগবত পুরাণ সহ আরও অনেক পুরাণে দেবী মনসার উল্লেখ পাওয়া যায়। তিনি সর্পদেবী। প্রধানত বাংলা অঞ্চলে এবং ভারতের বেশিরভাগ অঞ্চলে দেবী মনসার পূজা প্রচলিত আছে। সর্পদংশনের হাত থেকে রক্ষা পেতে, সর্পদংশনের প্রতিকার পেতে, প্রজনন ও ঐশ্বর্যলাভের এমনকি সন্তান প্রাপ্তির উদ্দেশ্যে দেবীর পূজা করা হয়। মনসা ঘট স্থাপন করে পুজো করা হয়। মনসা নাগ-রাজ (সর্পরাজ) বাসুকীর ভগিনী এবং ঋষি জরৎকারুর (জগৎকারু) স্ত্রী। তাঁর অপর নামগুলি হল বিষহরি বা বিষহরা, নিত্যা ও পদ্মাবতী। ওঁ দেবীমম্বামহীনাং শশধরবদনাং চারুকান্তিং বদন্যাম্ ! হংসারূঢ়মুদারামস সুললিতবসনাং সর্বদাং সর্বদৈব !! স্মেরাস্যাং মণ্ডিতাঙ্গীং কনকমণিগণৈর্মুক্ তয়া চ ! প্রবালৈর্বন্দেহ হং সাষ্টনাগামুরুকু চগলাং ভোগিনীং কামরূপাম্ !! *******************★******************* <<<এর অর্থ>>> সর্প দিগের মাতা, চন্দ্র বদনা, সুন্দর কান্তি বিশিষ্টা, বদন্যা, হংস বাহিনী, উদার স্বভাবা, লোহিত বসনা , সর্বদা সর্ব অভিষ্ট প্রদায়িনী, সহাস্য বদনা, কণক মন...