BIRBHUM RANGA MATI

নেতাজী সুভাষচন্দ্র বোস এর জন্ম জয়ন্তী উৎসব পালিত হল মহঃবাজার ব্লকের প্যাটেল নগরে। নেতাজী সুভাষচন্দ্র পটে মাল্যদান করলেন মহঃবাজার ভিডিও আসিশ মন্ডল, শম্পা মাহারা ও গণ্যমান্য ব্যক্তিরা।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অনুপ্রেরণায় ছাত্র-যুব উৎসব মহঃবাজার ব্লকের প্যাটেল নগরে। দুইদিন ধরে চলে এই অনুষ্ঠান। স্নেহা মন্ডল বাতাস পুর ছাত্র-যুব অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।

বিবেক চেতনা উৎসব পালিত হয় মহঃবাজার ব্লকের প্যাটেল নগরে ।

বীরভূমের  মহঃ বাজার ব্লকের কেদারপুর ভবানন্দ হাইস্কুল। এবছর শিশুমিত্র পুরস্কার পেয়েছে। এই  স্কুলের ছাত্র ছাত্রীদের পড়াশোনার মান বাড়াতে এবং কিছু আচরণবিধি নিয়ে ছাত্র ছাত্রীদের অভিভাবকদের সঙ্গে মুখোমুখি আলোচনায় বসলেন শিক্ষক শিক্ষিকারা। সোমবার স্কুলের হলঘরে এই আলোচনায় স্কুলের মান উন্নয়নে বেশ কিছু প্রস্তাব দেন অভিভাবকেরা। এছাড়া শিক্ষকেরাও মোবাইল ফোন ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা সহ বেশ কিছু বিষয়ে পদক্ষেপের কথা জানান। আলোচনার মাধ্যমে বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যা নতুন বছর থেকে চালু করা হবে। এবং এক অভিভাবক সুকুমার মাপারু বলেন-"ছাত্র ছাত্রীরা ঠিক মতো পড়াশোনা করছে কিনা, কিভাবে সম্মিলিত হয়ে ছাত্র ছাত্রীদের পড়াশুনার মান বাড়ানো যাবে সেই নিয়ে শিক্ষক ও  অভিভাবকদের নিয়ে আলোচনা করা হলো। স্কুলের এই উদ্যোগে আমরা খুশি। আর এই স্কুলের প্রধান শিক্ষক মিলন মুখার্জি বলেন আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে মোবাইল ফোন ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা। স্কুলের পড়াশোনার মান বাড়ানো সহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা হলো। অভিভাবকেরা সমস্ত সমস্যা নিয়ে যাতে নিয়মিত যোগাযোগ রাখেন সেইজন্য শিক্ষক ও অভিভাবকদের নিয়ে একটি সভা হল...

বীরভূমের মহঃবাজার ব্লক প্রাণী স্বাস্থ্য কেন্দ্র থেকে বৃহস্পতিবার ২০ইউনিট ছাগল বিলি করার কথা ছিল। সেই মতো মহঃ বাজার ব্লকের বিভিন্ন এলাকার উপভোক্তারা এসেছিলেন প্যাটেল নগরের মহঃ বাজার ব্লক প্রাণী স্বাস্থ্য কেন্দ্রে। ছাগল দেখার পর ছাগলের মান ঠিক না হওয়ায় উপভোক্তাদের অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করেন এবং ছাগল নিতে অস্বীকার করেন। প্রত্যেক উপভোক্তাকে মোট পাঁচটি  করে ছাগল দেবার কথা ছিল। এক উপভোক্তা ছাগল নেবার পর ছাগলের ওজন ,সাইজ ও মান নিয়ে প্রশ্ন করতে শুরু করেন। মহঃ বাজার পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি শম্পা মাহারা ও (বি এল ডি)  ডাঃ শিশির রায় উপভোক্তাদের সঙ্গে কথা বললেন ও পুরাতন গ্রাম তৃণমূল অঞ্চল প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আসগড় আলি বলেন  সরকার এই ছাগল দিচ্ছে মানুষের উন্নয়নের জন্য। গরীব মানুষ ছাগল প্রতিপালন করে যাতে কিছু উপার্জন করতে পারে সেই জন্য সরকার এই ছাগল দিচ্ছে। কিন্তু যে ছাগল এসেছে তা বাড়িতে নিয়ে গেলে মারা যাবে। তাই আমরা নিই নি। ভালো ছাগল পরে এলে তখন নেবো। দীপক কুমার দাসের রিপোর্ট প্যাটেল নগর।

বীরভূমের মহঃবাজার প্যাটেল নগর B.T.C এর মাঠে। শনিবার বীরভূম সারদা শিশু মন্দিরের ছাত্র ছাত্রীদের নিয়ে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত করা হয়। মোট ১৭টি ইভেন্টে ৭৫ জন ছাত্র ছাত্রী অংশগ্রহণ করে। এই ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠান চলে সকাল ১০ থেকে ৩টে পর্যন্ত। বিজয়ীদের হাতে প্রত্যেকটি প্রতিযোগিতায় একটি করে ট্রফি তুলে দেওয়া হয়। শুধু লেখা পড়া নয় নাচ, গান ও ছবি লেখা সমানভাবে পরিচালনা করা হয়। এবং সেই সুত্র অনুসারে প্রত্যক বছর বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত করা হয়। বললেন বীরভূম সারদা শিশু মন্দিরের সম্পাদক হরিপদ দত্ত বীরভূম জেলার রির্পোট প্যাটেল নগর।

বীরভূমের মহঃবাজার প্যাটেল নগরে সদর মহকুমা ভিত্তিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। বীরভূমের মহঃবাজার ব্লকের প্যাটেলনগর অতুলভাবিনী উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো সদর মহকুমা ভিতিক বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। শুক্রবার ক্রীড়া প্রতিযোগিতার প্রতিযোগিতা মূলক ইভেন্টগুলি শুরু হয়। ৩৪টি ইভেন্টে মোট ৩৮৩জন ছাত্র ছাত্রী অংশগ্রহণ করে।   সদর মহকুমা ভিত্তিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত করা হল। -( প্যাটেলনগর - বীরভূম জেলা ) সদর মহকুমা ভিত্তিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত করা হল। -( প্যাটেলনগর - বীরভূম জেলা ) বিজয়ীদের হাতে একটি ট্রফি,ব্ল্যনকেট ও একটি করে গাছের চারা তুলে দেওয়া হয়। এই প্রতিযোগিতায় যারা প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে তারা আগামী ৩০শে নভেম্বর আহমেদপুরে অনুষ্ঠিত জেলা ক্রীড়া সংস্থার অংশগ্রহণ করবে। বীরভূম জেলার রির্পোট প্যাটেল নগর।

 বীরভূমের মহঃবাজার প্যাটেল নগরে সদর মহকুমা ভিত্তিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত করা হল। বীরভূমের মহঃবাজার ব্লকের প্যাটেলনগর অতুলভাবিনী উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো সদর মহকুমা ভিতিক বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। শুক্রবার বেলা এগারোটায় প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মাধ্যমে ক্রীড়া প্রতিযোগিতার সূচনা হয়।সদর মহকুমা ভিতিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ক্রীড়া প্রতিযোগিতার সূচনা পর্বে উপস্থিত ছিলেন সদর মহকুমা শাসক রাজীব মন্ডল, প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদের চেয়ারম্যান প্রলয় নায়েক,বিধায়িকা নীলাবতী সাহা, সদর মহকুমা ভিত্তিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত করা হল। -( প্যাটেলনগর - বীরভূম জেলা ) সদর মহকুমা ভিত্তিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত করা   হল। -( প্যাটেলনগর - বীরভূম জেলা ) বিডিও আশীষ মন্ডল, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি শম্পা মাহারা,অবর বিদ্যালয় পরিদর্শক অর্নিবান মুখার্জি সহ বিভিন্ন বিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রী , শিক্ষক শিক্ষিকারা।সুন্দর ভাবে সাজানো মাঠে অতিথিদের স্বাগত জানানো হয় আদিবাসী নৃত্যের মাধ্যমে। কাগজের রঙবাহারী কাজে সজ্জিত মাঠের মাঝখানে ৩৭তম এই ক্রীড়া প্রতিযোগিত...

বীরভূমের মহঃবাজার চক্রে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত করা হল। বীরভূমের মহঃবাজার চক্রে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত করা হল। শনিবার মহঃবাজারের ছয়টি অঞ্চলের রাম পুর, ভূতুড়া, চরিচা, মহঃবাজার, আঙ্গার গড়িয়া ও পুরাতন গ্রামের ১৬৮ জন ছাত্র ছাত্রী লঙ্গজাম হাইজাম জিপনাষ্টিক, রান ও হাড়িভাঙ্গা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন।   বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা প্যাটেল নগর। (বীরভূম জেলা) বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা প্যাটেল নগর। (বীরভূম জেলা)   বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা প্যাটেল নগর। (বীরভূম জেলা) বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা প্যাটেল নগর। (বীরভূম জেলা) বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা প্যাটেল নগর। (বীরভূম জেলা) এবং  আগামী২১ও২২শে নভেম্বর প্যাটেল নগর অতুল ভাবিনী নিম্ন বিদ্যালয়ের মাঠে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা থাকছে। এবং জেলা ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ৩০শে নভেম্বর ও ১লা ডিসেম্বর আহমদ পুরে অনুষ্ঠিত করা হবে। বললেন সহকারী বিদ্যালয় পরিদর্শন- অনির্বাণ মুখার্জী। বীরভূম জেলার রির্পোট (প্যাটেল নগর)

বীরভূমের মোহাম্মদ বাজার এলাকার নরসিংহ পুর গ্রামে রামকৃষ্ণ রাসবন আশ্রমে মা সারদার রূপে জগদ্ধাত্রী পুজো করা হলো।

বীরভূমের মোহাম্মদ বাজার খড়িয়া গ্রামে গোষ্ঠ উৎসবে ভক্তদের ঢল। বীরভূমের মহঃবাজার এলাকার খড়িয়া গ্রামে কিছু না কিছু উৎসব লেগেই থাকে, আর আজ গোষ্ঠ উৎসব। খড়িয়া গ্রামের বাবাজী শ্রী সেবানন্দ মহারাজ বললেন গোপা অষ্টমী থেকে গোষ্ঠ নাম রাখা হয়েছে, খড়িয়া গ্রামে এই গোষ্ঠ উৎসব বহু বছর ধরে চলে আসছে। এই গোষ্ঠ গোপালকে গোটা গ্রাম পরিক্রম করে গোষ্ঠ মাঠে নামানো হয় আর শুরু হয় নামগান ও সংকীর্তন। এই উৎসবে শুধু খড়িয়া গ্রাম নয় বহু দূর দূর থেকে হাজার হাজার ভক্ত আসেন এই এক দিন গোষ্ঠ সমারোহ উৎসবে। আর এই গোষ্ঠ উৎসবের উপলক্ষে মেলা ও ভোগ প্রসাদের ব্যবস্থা করা হয়। আর হাজার হাজার ভক্ত এই ভোগ প্রসাদ খান আর মেলার আনন্দ নেন। বীরভূম জেলার রিপোর্ট খড়িয়া।

তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে বিজয়া সম্মিলনী অনুষ্ঠান। বীরভূমের মহঃবাজার তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে বিজয়া সম্মেলনী উপলক্ষে অনুষ্ঠান করা হল। এই অনুষ্ঠান চলে প্রায় তিন ঘন্টা ধরে আর এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বীরভূমের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল, আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়, রবীন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়, চন্দনা সিংহ, বিকাশ রায়, লীলাবতী সাহা, মলয় মুখ্যার্জী, তাপস সিনহা, গৌতম মণ্ডল এবং বিভিন্ন গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি। ভাস্কর মন্ডলের রিপোর্ট মহঃবাজার।

বীরভূমের সাঁইথিয়া এলাকার আহমদ পুর ব্যাবসা সমিতি। বীরভূমের সাঁইথিয়া থানার অর্ন্তগত আহমদ পুরে ব্যাবসা সমিতির উদ্যোগে। শ্যামা মায়ের বিসর্জনে মেতে উঠেছে ব্যাবসা সমিতি ও এলাকাবাসী। ঢাক ও বাদ্য যন্ত্র বাজিয়ে টেলারে চাপিয়ে দুই কিলোমিটার পথ পরিক্রম করে।  এক হাজারেরও বেশি লোক জন প্রতিমা নিরঞ্জন শোভাযাত্রায় পা মেলান। প্রচুর পরিমাণে পুলিশ মোতায়েন করা হয়। ঐ দিন বৈকাল ৫ টা নাগাদ শুরু হয় বিসর্জনের ব্যবস্থা। রাত্রি ৯টা থেকে শুরু হয় বাজি পুড়ানো। ঘন্টা খানেক ধরে চলে বাজি পুড়ানো ও নাচ, গান বাজনা। তার পর বিশাল আকৃতির শ্যামা মায়ের প্রতিমা পুকুরে জলে ভাসিয়ে শেষ কৃত্য সম্পূর্ণ করেন। পিকু সেনগুপ্তের রিপোর্ট আহমদ পুর।

বীরভূমের সব প্রান্তে ভ্রাতৃ দ্বিতীয়ার উৎসবে মেতে উঠেছে বাঙালি। ভাই ফোটা হিন্দুদের উল্লেখ যোগ্য উৎসব, পোশাকি নাম ভ্রাতৃ দ্বিতীয়া। কার্তিক মাসের কালী পুজোর ঠিক দুই দিন পর এই উৎসব। বিজয়া দশমীর পর সব থেকে হিন্দুদের বড় উৎসব। আবার ভাই ফোটার পর দিন যম দ্বিতীয়া, এই দিন মৃত্যুর দেবতা যম তার বোন যমুনার হাতে ফোটা নিয়েছিলেন। অন্য মতে নরকাসুর নামে এক দৈত্যাকারকে বধ করার পর, শ্রীকৃষ্ণ তার বোন সুভদ্রার কাছে আসেন, তখন সুভদ্রা তার কপালে চন্দনের ফোটা দিয়ে তাকে মিষ্টি খাওয়ান। সেই থেকে শুরু হয় ভাই ফোটার উৎসব প্রচলন। ভাই ফোটা দিনে বোনেরা তাদের ভায়ের কপালে চন্দনের ফোটা পড়িয়ে ছড়া কেটে বলে। "ভায়ের কপালে দিলাম ফোটা, যমের দুয়ারে পড়ল কাঁটা, যমুনা দেয় যমকে ফোটা, আমি দিই আমরা ভাইকে ফোটা"। তার পর ভাইকে মিষ্টি খাওয়ার পর ভাই বোনকে কিছু উপহার দেন। বীরভূম জেলার রিপোর্ট প্যাটেল নগর।

মহঃবাজার প্যাটল নগরে ষড়ঋপুর ভাবনায় "অগ্নী শিখা" থিম। বীরভূমের মহঃবাজার সর্বজনীন শ্যামা পূজা এই এই বছরে দ্বিতীয় বর্ষে পদার্পণ হয়েছে। ষড়ঋপুর দাস মানুষ দেহে বাসকরা ঋপুদের ধ্বংস করে অত্মশুদ্ধি করনের বিধান দেওয়া হয়েছে (কাম, ক্রোধ, লোভ, মোহ, মদ, মৎসর্য।)মানুষের মধ্যে এই ছয়টি ঋপু জড়িয়ে আছে। আর এই ভাবনা নিয়ে এই বছরের থিম "অগ্নী শিখা" আর এই পূজো মণ্ডপে অত্যাধুনিক সজ্জায় মেতে ওঠেছে প্যাটেল নগর টাউন শিফট। রাস্তার দুইদিক প্রবেশ দ্বার থেকে শুরু করে আলোই আলোকিত। পূজা মণ্ডপের প্রবেশ দুয়ারে স্বাগতম মূর্তি দুই ধার ৯টি থাম যা ফুলদিয়ে জড়ানো। আলোতে সজ্জিত চারিদিক। দেবী শ্যামা মায়ের কাছে পৌঁছানো সময় সর্ব প্রথম দেবী সিতা অগ্নী চিতায় বসে আছেন। তার পর একটু এগিয়ে শিবলিঙ্গ তার পর শ্যামা মায়ের সামনে যাওয়া যাবে। পূজো মণ্ডপের ভিতরে এমনকি উপরেও আলোর মধ্যেও অগ্নীশিখা। এই পূজোর মাঝে থাকছে সাংস্কৃতিক  ও বিচিত্রা অনুষ্ঠান। বীরভূম জেলার রিপোর্ট (প্যাটেল নগর টাউন শিফট)

বীরভূম জেলার মোহাম্মদ বাজার প্যাটেল নগর টাউন শিফট। মহঃবাজার প্যাটল নগর টাউন শিফট, প্রতিমা নিরঞ্জনে মেতে উঠেছেন পূজো কমিটির সদস্য ও আদিবাসী মহিলা ও পুরুষ। প্রথম সারিতে ঢাক দ্বিতীয় ও তৃতীয় সারিতে আদিবাসী মহিলা, পুরুষ এবং চতুর্থ সারিতে বাজনা আর মাদলের তালে তালে নিত্য পরিবেশন করলেন আদিবাসী ও পূজো কমিটির সদস্যরা। বীরভূম জেলার রিপোর্ট প্যাটেল নগর টাউন শিফট।

দক্ষিণেশ্বর কালী মন্দিরের আদলে তৈরি হয়েছে প্রত্যাবর্তন ক্লাবের পুজো মণ্ডপ। বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বন লেগেই আছে। মা দুর্গার বধন হয়ে গেছে মা লক্ষ্মীর পুজোও ছেড়ে এসেছেন বাঙালিরা। এরপর মেতে উঠেছেন সর্বজনীন কালী পূজোয়। বীরভূমের প্যাটেল নগর "প্রত্যাবর্তন" ক্লাবের উদ্যোগে এই বছর পুজোর থিম "মা ভবতারিণী"।  দক্ষিণেশ্বর কালী মন্দিরের আদলে তৈরি তাদের পূজো মণ্ডপ। প্রতি বছর থিমের চমক দিয়ে থাকেন "প্রত্যাবর্তন" ক্লাবের সদস্যরা। থিমের চমক দিয়ে এবারো নজর করেছেন ক্লাবের সদস্যরা। চতুর্থ বর্ষে অতিক্রম করে পঞ্চাম বর্ষে পদার্পণ করলো প্রত্যাবর্তন ক্লাব। মণ্ডপ সজ্জায় রয়েছেন এখনকার শিল্পী পাল ডেকোরেটাস তপন পাল ও প্রতিমা শিল্পী গৌউর নগরের তন্ময় মন্ডল। পূজো মণ্ডপের ভেতরে থাকছে সুন্দর সুন্দর থার্মকলের আর্ট। আর অসাধারন কালী প্রতিমার সুদৃশ্য মূর্তি। এই বছর পুজোর মধ্যে থাকছে বস্ত্রবিতরনের মতো কল্যাণ কাজ এবং বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও বাজি পুড়ানো। ক্যামেরায় পিকু সেনগুপ্তের রিপোর্ট প্যাটেল নগর।

বীরভূমের মোহাম্মদ বাজার খড়িয়া গ্রামে নতুন রূপে কালী প্রতিমা মূর্তি। বীরভূমের মহঃবাজার খড়িয়া গ্রামে খুবই অল্প বয়সের প্রতিমা শিল্পী মোহন মাহারা। তিনি প্রায় ৯ থেকে ১০ বছর ধরে মূর্তি গড়েন। এ বছর দশ হাতের কালী প্রতিমা একটা নতুন রূপে নিয়েছে। নেই আর শ্যামা মায়ের পায়ের নিচে শিব ঠাকুর, এবার বসে আছেন শ্যামা মায়ের ডান দিকে। শিব ঠাকুর অনেক দিন ধরে শুয়েই আছেন তাই জাগিয়ে বসিয়ে দিলাম । বললেন প্রতিমা শিল্পী মোহন মাহারা।   বীরভূম জেলার রিপোর্ট মহঃবাজার খড়িয়া।

প্রত্যাবর্তন ক্লাবের কালী মূর্তি প্রবেশ করলেন হরিনাম করে। বীরভূমের মহঃবাজার এলাকার প্যাটেল নগরের "প্রত্যাবর্তন" ক্লাবের সদস্যদের উদ্যোগে হরিনাম সংকীর্তন, খোল করতাল ও বাজনা বাজিয়ে দেবী কালী প্রতিমার মূর্তি প্রবেশ করানো হল পূজো মণ্ডপে। বাপ ঠাকুরদার আমলে বীরভূমের সব আঞ্চলেই হরিনাম সংকীর্তন করা হত । এখানকার দিনে হরিনাম সংকীর্তন প্রায় বিলুপ্ত হয়ে আসছে, তাই হরিনাম সংকীর্তনের মাধ্যমে দেবী প্রতিমা মূর্তি পূজো মণ্ডপে প্রবেশ করানো হল। বললেন প্রত্যাবর্তন ক্লাবের সদস্য খোকন কুমার মাপারু। বীরভূম জেলার রিপোর্ট প্যাটেল নগর।

বীরভূমের মোহাম্মদ বাজার এলাকার মালডিহা গ্রামে স্মৃতির উদ্দেশ্যে রক্তদান ও বস্ত্রবিতরনের ব্যবস্থা করা হল। বীরভূমের মহঃবাজার এলাকার মালডিহা গ্রামের বান্ধব সমিতির উদ্যোগে আয়োজিত করা হয় রক্তদান শিবির। গত দুই বছর আগে লরির ধাক্কায় প্রান হারান দুই যুবক কৃষ্ণেন্দু মন্ডল ও উৎপল পাল। আর খবর পেয়ে শোকাহত হয়েছিলেন গোটা গ্রামের মানুষ। তাই বান্ধব সমিতির সদস্যরা এক বছর আগে পদক্ষেপ নেন রক্তদানের মত কল্যাণ কাজ। তাই আজ স্বর্গীয় কৃষ্ণেন্দু মন্ডল ও উৎপল পালের স্মৃতির উদ্দেশ্যে রক্তদান কর্মসূচী পালন করা হয়। দুই বছরে পদার্পণ করে এই রক্তদান শিবির। এই বছরেও প্রায় ৫০ জন সেচ্ছাই রক্তদান করেন। ও তার সঙ্গে ছোটদের অঙ্কন প্রতিযোগীতা, রবীন্দ্র সঙ্গীত ও বস্ত্রবিতরনের ব্যবস্থা করা হয় এই অনুষ্ঠানে। বীরভূম জেলার রিপোর্ট মালডিহা।